Freelance Tech

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় ২০২২ ও ২০২৩ এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখবো – classroomlive

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় ২০২২ ও ২০২৩ এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখবো ২০২২। ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব, বর্তমান সময়ে সব ধরনের মানুষই ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরের প্রতি নির্ভরযোগ্য হচ্ছে। তাই ডিজিটাল মার্কেটিং সেক্টর সম্পর্কে অবগত ধারণা রাখতে চান। 

প্রিয় দর্শক, আপনাদের একান্ত সহযোগিতায় এই পোস্টের মাধ্যমে আলোচনা করা হবে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য 

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় ২০২২ ও ২০২৩ এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব - classroomlive
ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় ২০২২ ও ২০২৩ এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব  – classroomlive

ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়?

ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখবো

আপনি হয়তো ভাবছেন যে, প্রাথমিক স্তর হিসেবে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় কী ? আপনার দায়িত্ব থাকবে, ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ সমূহ গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত ধারণা নেওয়া। এই সাথে ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ গুলোর প্রাথমিক (বেসিক) ধারণা অর্জন করা।একটা মাধ্যম অনুসরণ করলে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় সম্পর্কে জানতে পারবেন l এই প্রাথমিক ধারনা গুলো ইউটিউব এর মাধ্যমে অর্জন করতে পারবেন। 

পক্ষান্তরে, ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের একান্ত সহযোগিতায়, নিচের দিকে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখবো তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে ।
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পড়ুন

ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ সমূহ ?

ঘরে বসেই কীভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন? আপনি যদি ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে চান এবং অনলাইনে ভালো অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে আপনাকে ডিজিটাল মার্কেটিং কার্যক্রম সম্পর্কে বুঝতে হবে। পরবর্তীতে একবার আপনি এই কাজগুলি আয়ত্ত করলে, আপনি আপনার ফ্রিল্যান্সিং ক্যারিয়ারে সেগুলি ব্যবহার করতে পারেন।

আসুন জেনে নেওয়া যাক, ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার জন্য ১০ টি কাজ সমূহ যা অতীব জরুরি

  • সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO)
  • সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং
  • ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যানালাইটিক্স টুলস
  • অনলাইন এডভারটাইসমেন্ট (বিজ্ঞাপন)
  • ইমেল মার্কেটিং
  • কনটেন্ট মার্কেটিং
  • ব্লগ কনটেন্ট রাইটিং
  • অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

  1.  সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO)

সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন কাকে বলে? আজকাল প্রত্যেক ব্যক্তির একাধিক ওয়েবসাইট আছে, বা ব্যবসার জন্য একটি ওয়েবসাইট তৈরি করেন। ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ব্যবসা পরিচালনা করতে, ওয়েবসাইটটি সম্পূর্ণরূপে (SEO) এসইও হতে হবে।

সহজ কথায়, সার্চ ইঞ্জিনে ওয়েবসাইট রিলেটেড কিওয়ার্ড টাইপ করে বিভিন্ন সার্চ ইঞ্জিন যেমন গুগল, বিং, ইয়াহু দ্বারা ওয়েবসাইট সার্চ করা হলে, তখন প্রথম পৃষ্ঠায় বা প্রথম পৃষ্ঠার প্রথম অবস্থানে ওয়েবসাইট আসাকে SEO বা সার্চ ইঞ্জিন অপটিমাইজেশন বলে। তাহলে বুঝতেই পারছেন এই এসইও কাজের চাহিদা বর্তমানে কতটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
  1. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং

সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং কাকে বলে? সোসিয়াল মিডিয়া বলতে ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম, টুইটার, পিন্টারেস্ট, লিঙ্কেডিন ইত্যাদি বোঝায়। বর্তমানে সোসিয়াল মিডিয়া সাইট গুলোতে অনলাইন ভাবে ব্যবসা করার চাহিদা অনেক বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে তাই একটা ব্যবসাকে উচ্চ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য সোশল মেডিয়া মার্কেটিং গুরুত্বপূর্ণ প্রভাব ফেলে।
সহজ কথায়, সোসিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং বলতে ব্যবসার নির্দিষ্ট কোনো পণ্য বা প্রোডাক্ট প্রচার প্রচারণা করা বা গ্রাহক ক্রেতার কাছে পৌঁছে দেওয়াকে সোসিয়াল মিডিয়া মার্কেটিং বলে। (ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব)
  1. ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যানালাইটিক্স টুলস কি?

ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যানালাইটিক্স টুলস এর মাধ্যমে আপনার কাজের দক্ষতা অনেক বেশি প্রকাশিত হবে যা ক্লায়েন্টের কাছে পছন্দনীয়। অ্যানালাইটিক্স টুলস এর মাধ্যমে টার্গেট এলাকা বা টার্গেট কীওয়ার্ড প্রকাশ করে কাজগুলি করা অনেক বেশি কার্যকর।
একান্ত সহযোগিতায় নিচে কিছু কীওয়ার্ড অ্যানালাইটিক্স টুলস সমূহ 1. Ahrefs 2. Google Keyword Planner 3. Semrush 4. Google Trends. পক্ষান্তরে, ব্লগ পোস্টের মাধ্যমে আপনাদের একান্ত সহযোগিতায়, উপরের দিকে ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় এবং ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখবো তা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে ।
  1. অনলাইন এডভারটাইসমেন্ট (বিজ্ঞাপন)

বর্তমান সময়ে বেশি প্রাধান্য দেওয়া হচ্ছে অনলাইন এডভারটাইসমেন্ট (বিজ্ঞাপনকে)। অনলাইন এর মাধ্যমে ঘরে বসেই ফেসবুকে বা সোশ্যাল মিডিয়া সাইটে, শিক্ষামূলক তথ্য বা পছন্দীয় পণ্য দেখার সুবিধা পাচ্ছেন।
একমাত্রই কারণ হলো একজন অনলাইন বিজ্ঞাপনদাতা (Online Advertiser) শিক্ষামূলক তথ্য ও পছন্দীয় পণ্য গুলো টার্গেটেড দর্শকের কাছে পৌঁছানোর জন্য প্রচার প্রচারণার মাধ্যমে বিজ্ঞাপন বা এডভারটাইসমেন্ট চালু করেন।
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পড়ুন

👉 বিনামূল্যে শিখুন ফ্রিল্যান্সিং ২০২৩

👉 সরকারি ফ্রিল্যান্সিং কোর্স করে ১০ হাজার টাকা উপবৃত্তি 


  1. ইমেল মার্কেটিং 

ইমেইল মার্কেটিং এর মাধ্যমে নিদৃষ্ট ক্রেতা এর কাছেপণ্য গুলো পৌঁছে দেওয়া যায়। সেখান থেকে পণ্য বিক্রি হওয়ার সম্ভাবনা 100%। তাই এজন্য একটি ব্যবসার পণ্য গুলো বিক্রি করার জন্য একজন ইমেইল মার্কেটার প্রয়োজন হয়।
  1. কনটেন্ট মার্কেটিং 

কনটেন্ট কাকে বলে? মূলত কনটেন্ট হলো কোনো একটা বিষয়কে সম্পূর্ণ ভাবে প্রকাশিত বা ফুটিয়ে তোলা যা আপনি গুগল ডক (Google Docs), নোটপ্যাড (Notepad) ও নিজের খাতায় করতে পারেন।
মার্কেটিং কাকে বলে ? মূলত মার্কেটিং হলো নির্দিষ্ট একটা বিষয়ের উপর 1 থেকে সীমাহীন (unlimited) শব্দ কনটেন্ট এর মাধ্যমে প্রকাশিত করা হয়। তাই এই সম্পূর্ণ কাজ করাকে কনটেন্ট মার্কেটিং বলে। ধরুন, একজন ক্লাইন্ট আপনাকে “ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায়” এই বিষয়বস্তু সম্পর্কে ১,০০০ হাজার শব্দে কনটেন্ট লিখতে বলেছে। তাহলে পরিপূর্ণ ভাবে এই বিষয়বস্তু সম্পর্কে ১,০০০ হাজার শব্দে কনটেন্ট লেখাই হলো কনটেন্ট রাইটিং বা কনটেন্ট মার্কেটিং বলে।
বর্তমান সময়ে ওয়েবসাইটের জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে এবং ওয়েবসাইটের প্রাণ হলো কনটেন্ট। তাই একটা বড় ওয়েবসাইট এর জন্য প্রতিনিয়ত কনটেন্ট এর প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে ওয়েবসাইট এর মালিকের কনটেন্ট মার্কেটারের বা কনটেন্ট রাইটার এর প্রয়োজন হয়। তাই এই কাজ এর চাহিদা দিন দিন বেড়ে চলেছে।
  1. ব্লগ কনটেন্ট রাইটিং

বর্তমান প্রজন্মে নিজেস্ব ব্লগ কনটেন্ট রাইটিং করার চাহিদা বেড়েই চলেছে। ব্লগার বা ওয়ার্ডপ্রেস এর মাধ্যমে একটা নিজেস্ব ওয়েবসাইট তৈরী করে, প্রতিনিয়ত কনটেন্ট পাবলিশ করলেই একটা সময় গুগল এডসেন্স এর মাধ্যমে আয় করা সম্ভব। (ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখবো)
এবং অন্য দিকে বড় বড় ওয়েবসাইট গুলোর ব্লগ কনটেন্ট নেওয়ার জন্য ব্লগ কনটেন্ট রাইটার এর প্রয়োজন হয়। যা স্থায়ীভাবে কনটেন্ট রাইটিংয়ে কাজ করার সুযোগ রয়েছে
  1. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

সহজ কথা বলতে, কোনো ব্যবসার পণ্য গুলো আপনি নিজ দায়িত্বে বিক্রি করে দিলে আপনাকে কমিশন হিসেবে কিছু অর্থ দিয়ে দিলো, ঠিক তাকেই অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলা হয়।
আমাজন একটা ই-কমার্স এর সাথে সাথে অ্যাফিলিয়েট সাইট নামে পরিচিত। এখন আপনি Amazon সাইটে একটি অ্যাকাউন্ট তৈরি করেছেন। আপনার নির্দিষ্ট অ্যাকাউন্টে বিভিন্ন পণ্য দেখতে পারবেন। এই পণ্য গুলোর অধীনে আপনার একটা পণ্যের রেফার লিংক দেওয়া থাকবে। সেই লিংক দিয়ে আপনি যখন পণ্য বিক্রি করবেন ঠিক তখন আপনার Amazon অ্যাকাউন্টে কমিশন ডলার যোগ হবে। সম্পূর্ণ এই কাজকে অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং বলে
গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট পড়ুন

ডিজিটাল মার্কেটিং ক্যারিয়ার কেমন?

আপনি যদি জেনে থাকেন, ডিজিটাল মার্কেটিং করে সফল একজন ফ্রিল্যান্সার মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করছে। আপনি ১০০% ঠিক ভেবেছেন।
বর্তমানে ডিজিটাল মার্কেটিং এর চাহিদা প্রতিটি মানুষের নাগালের মধ্যে। কেননা , আপনার নিত্য দিনের সঙ্গী হলো স্মার্ট ফোন ও অনলাইন ইন্টারনেট যোগাযোগ মাধ্যম। এগুলোই হলো ডিজিটাল বিষয়বস্তু। প্রতিটা কাজেই ডিজিটাল বিষয়বস্তু গুলো ছড়িয়ে গেছে। আমরা আগেই আলোচনা করেছি যে “ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখব ” এবং “ডিজিটাল মার্কেটিং শেখার উপায় সম্পর্কে।

ঘরে বসেই কীভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন?

আপনার যদি একান্ত চাহিদা থাকে যে আপনি একদিন সফল ডিজিটাল মার্কেটার হয়ে, ফ্রিল্যান্সিং সেক্টরে কাজ করবেন এবং মাসে লক্ষ লক্ষ টাকা ইনকাম করবেন। তাহলে আপনি জানতে চান ঘরে বসেই কীভাবে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন?
আপনার যদি হাতের মধ্যেই স্মার্ট ফোন বা ডিভাইস এবং ইন্টারনেট মাধ্যম থাকে তাহলে অবশ্যই ঘরে বসে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখতে পারবেন। আমরা আগেই আলোচনা করেছি, ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ সমূহ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। 

প্রথম ধাপ

সর্বপ্রথম চলে যান ইউটিউবে, তারপর সার্চ দিন “সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন কাকে বলে”। আপনি অসংখ্য ভিডিও দেখতে পাবেন। হাতে সময় নিয়ে এই ভিডিও গুলো মনোযোগ সহকারে সুন্দর ভাবে দেখুন।
একই ভাবে সোশ্যাল “মিডিয়া মার্কেটিং, ইমেইল মার্কেটিং, কনটেন্ট মার্কেটিং, অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং” লিখে ইউটিউবে সার্চ করুন। অসংখ্য ভিডিও আপনার চোখে আসবে ।

নিজে নিজেই ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা সম্ভব ?

আমরা আগেই বলেছি ঘরে কিভাবে ঘরে বসে ডিজিটাল মার্কেটিং শিখবেন। আপনি যদি গভীর মনোযোগ সহকারে পড়ে থাকেন তাহলে আপনার পক্ষে নিজে নিজেই ডিজিটাল মার্কেটিং শেখা সম্ভব। (ডিজিটাল মার্কেটিং কিভাবে শিখবো )

💦💦 প্রশ্ন উত্তর পর্ব 💦💦

👉👉 Question: ডিজিটাল মার্কেটিং এর কাজ সমূহ ?

✅ Answer: ডিজিটাল মার্কেটিং এ কি কি কাজ শেখানো হয়:- সর্ব প্রথম কাজের নাম গুলো জানা খুব দরকার তাই  পোস্টের মাধ্যমে সাহায্য করা হলো।  আপনি চাইলে কাজের নাম গুলো দেখে তারপর ইউটিউব এ গিয়ে  তা সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে পারেন।

  1. সার্চ ইঞ্জিন অপ্টিমাইজেশন (SEO) 
  2. সোশ্যাল মিডিয়া মার্কেটিং (Social Media Marketing)
  3. ডিজিটাল মার্কেটিং অ্যানালিটিক্স টুলস (Digital Marketing Analytics Tools)
  4. অনলাইন বিজ্ঞাপন সার্ভিস দেওয়া (Online Advertising Services)
  5. এডসেন্স ইনকাম (AdSense Income)
  6. Blogging ব্লগিং ক্যারিয়ার (এডসেন্স ইনকাম)
  7. WordPress ওয়ার্ডপ্রেস ক্যারিয়ার (এডসেন্স ইনকাম)
  8. ইমেল মার্কেটিং সার্ভিস দেওয়া (Email Marketing)
  9. কনটেন্ট মার্কেটিং সার্ভিস দেওয়া (Content Writing)
  10. ব্লগ কনটেন্ট রাইটিং সার্ভিস দেওয়া ( Blog Content Writing)
  11. অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং (Affiliate Marketing)
  12. কীওয়ার্ড রিসার্চ করা সার্ভিস দেওয়া (Keyword Research)

আমার শেষ কথা:- আপনি যদি এই পোস্টটিকে সম্পূর্ণ খুব সহায়ক পোস্ট হিসাবে খুঁজে পান তবে অবশ্যই মন্তব্য বক্সে আপনার মতামত আমাদের জানাবেন, ধন্যবাদ।
আরো পড়ুন 

Related Articles

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button