ক্লাস সেভেন পঠন সেতু পরিবেশ ও ইতিহাস সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন পঞ্চম অধ্যায় নমুনা প্রশ্নোত্তর | Class-7 Pathon Setu History Addhoy-5 Page-18 ,19 Solve
ক্লাস সেভেন-সপ্তম শ্রেণীর পঠন সেতু পরিবেশ ও ইতিহাস সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন অধ্যায় পঞ্চম , 5 — প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছো সবাই আশা করি তোমরা ভালোই আছো । তো আজ আমি তোমাদের এই আর্টিকেলের মাধ্যমে পশ্চিমবঙ্গ মধ্যশিক্ষা পর্ষদের ক্লাস সেভেন পঠন সেতু অর্থাৎ সপ্তম শ্রেণীর পরিবেশ ও ইতিহাস বিষয়ের পঠন সেতু বইয়ের সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন অধ্যায়ের নমুনা প্রশ্ন দেওয়া আছে সেই নমুনা প্রশ্নের উত্তরগুলো আজকে তোমাদের সঙ্গে আলোচনা করব চলো নিচে প্রশ্নের উত্তর গুলো দেখে নিন
ক্লাস সেভেন পঠন সেতু পরিবেশ ও ইতিহাস সাম্রাজ্য বিস্তার ও শাসন পঞ্চম অধ্যায় নমুনা প্রশ্নোত্তর |Class-7 Pathon Setu History Addhoy-5 Page-18 ,19 Solve
১. অতি সংক্ষেপে উত্তর দাও (একটি-দুটি বাক্য) :
(ক) মুদ্রা কীভাবে ইতিহাস লিখতে সাহায্য করে?
উত্তরঃ- প্রত্নতাত্ত্বিক উপাদান গুলির মধ্য মুদ্রা হলো একটি অন্যতম উপাদান এই মুদ্রা যেসব আধুনিক সম্রাজ্যবাদী কাহিনী সেগুলি সব ধারাবাহিক ভাবে তুলে ধরা হয় এবং এখানে বিভিন্ন দেব দেবীর কাহিনী প্রকাশ করা হয় যার কারণে মুদ্রা একটি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান ।
(খ) ইতিহাসের উপাদান হিসেবে লেখ কেন গুরুত্বপূর্ণ?
উত্তরঃ- সাধারণত প্রাচীনকালে থেকে যেসব লেখ গুলি ব্যবহার করা হয়েছে সবগুলোর মধ্যে এলাহাবাদ প্রশস্তি , চালুক্য রাজ্য , দ্বিতীয় পুলকেশী ,আইহোল প্রশস্তি ,গৌতমীপুত্র সাতকর্ণী , নাসিক প্রশস্তি ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ উপাদান গুলি লেখ পরিচিত ।
(গ) পুরাণ কী?
উত্তরঃ- পুরনো যেসব ধর্ম সাহিত্যিক কাহিনী সেগুলোকেই পুরান নামে ধরা হয় এবং এই পুরানের মোট সংখ্যা ছিল 18 টি এবং এই পুরান দ্বারা প্রাচীন ভারতের বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পারা যায় ।
(ঘ) প্রশস্তি কী?
উত্তরঃ- বিভিন্ন শাসকরা তাদের গুনগান লেখ হিসেবে খোদায় করে রাখত যাকে প্রশস্তি বলে । যথা , সমুদ্রগুপ্তের এলাহাবাদ প্রশস্তি ।
(ঙ) ভারতীয় উপমহাদেশে ‘প্রথম নগরায়ণ’ কোথায় হয়েছিল?
উত্তরঃ- ভারতীয় উপমহাদেশে হরপ্পা সভ্যতায় প্রথম নগরায়ন দেখা যায় ।
(চ) সিটাডেল কী?
উত্তরঃ- হরপ্পা নগরের উঁচু ঢিবির মতো দেখতে অঞ্চলকে সিটাডেল বলা হয় এবং এখানে সমাজের উচ্চ শ্রেণীর মানুষ বসবাস করত ।
ছ) নব্যধর্ম বলতে কী বোঝো?
উত্তরঃ- খ্রিস্টপূর্ব ষষ্ঠ শতকে নাগাদ সমাজের বিভিন্ন অংশের মানুষ ব্রাহ্ম ধর্মের বিরোধিতা করেন ব্রাহ্মধর্মের নতুন সহজ সরল ধর্ম যেমন জৈন ও বৌদ্ধ ধর্ম সহ বেশ কিছু নতুন ধর্মের উত্থান ঘটান ।আর ব্রাহ্মণ ধর্ম ও বেদের বিরোধিতা করে এই নতুন ধরনের আন্দোলন গুলিকে বলা হয় নব্য ধর্ম আন্দোলন ।
(জ) চতুর্বর্ণপ্রথা কী?
উত্তরঃ- ঋক বৈদিক যুগের সমাজ এ শেষের দিকে চতুর্বণ বা বর্ণাশ্রম প্রথা চালু ছিল এবং আশ্রম চারটি ভাগে ছিল যেরকম , ব্রাহ্মণ ,ক্ষত্রিয় , বৈশ্য , শূদ্র এবং এদের একত্রে বলা হতো চতুর্বর্ণ প্রথা ।
(ঝ) দুটি গণরাজ্যের নাম লেখো।
উত্তরঃ- দুটি গণরাজ্যের নাম – মল্ল ও বজ্জি ।
(ঞ) সভা ও সমিতি কী?
উত্তরঃ- সভা হল উপজাতি বয়স্কদের উপজাতির প্রধান দের পরিষদ।এবং সমিতি হল উপজাতি গোষ্ঠীর সর্বসাধারণের পরিষদ ।
(ট) তীর্থঙ্কর কাদের বলা হত?
উত্তরঃ- জৈন ধর্ম যারা প্রচার করতেন তাদের তীর্থ বলা হয় ।
(ঠ) অষ্টাঙ্গিক মার্গ কী?
উত্তরঃ- অষ্টমার্গ হল গৌতম বুদ্ধের দ্বারা গঠিত যে দুঃখের হাত থেকে পরিত্রাণের জন্য তিনি আটটি পথ অনুসরণ করেছিলেন আর এই আটটি পথকেই বলা হয় অষ্টাঙ্গিক মার্গ ।
৩. শূন্যস্থান পূরণ করো :
আরো পড়ুনঃ-